বাংলাদেশ থেকে ভারতের কিছু ফ্লাইট যাত্রী সংকটে বন্ধ করতে হয়েছে, যা পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বিশেষ করে, স্বাস্থ্যসেবা ও পর্যটন খাতে এই প্রভাব সবচেয়ে বেশি অনুভূত হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালগুলিতে চিকিৎসার জন্য প্রচুর বাংলাদেশি নাগরিক আসেন। ফ্লাইট বন্ধ হওয়ার কারণে এই চিকিৎসা সেবা গ্রহণের হার কমে গেছে, যার ফলে হাসপাতালগুলির আয় ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।
একইভাবে, পর্যটন শিল্পেও এই সংকটের প্রভাব পড়েছে। বাংলাদেশ থেকে আগত পর্যটকরা কলকাতার হোটেল ও অন্যান্য পর্যটনসংশ্লিষ্ট খাতে বড় ধরনের অবদান রাখেন। ফ্লাইট সংকটের কারণে পর্যটক সংখ্যা কমে যাওয়ায় হোটেল ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতি পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে, কারণ এই দুই খাতই রাজ্যের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
সরকার যদি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান না করে, তবে পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতের সংকট আরও গভীরতর হতে পারে।